ভোলায় আবারও সুজির প্যাকেট হাতে দিয়ে নারীর টাকা স্বর্ণালংকার ছিনতাই

ভোলায় ২০ দিনের মাথায় আবারও ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। ছিনিয়ে নিয়েছে এক ভরি স্বর্ণালংকার ও নগদ টাকা। তবে এ ঘটনায় থানায় অভিযোগ দায়ের করা হলেও পুলিশ কাউকে গ্রেফতার করতে পারেনি। ফলে পুলিশের ভূমিকা নিয়ে অসন্তুষ্ট ভুক্তভোগীরা।

ভোলায় আবারও সুজির প্যাকেট হাতে দিয়ে নারীর টাকা স্বর্ণালংকার ছিনতাই
ভোলায় আবারও সুজির প্যাকেট হাতে দিয়ে নারীর টাকা স্বর্ণালংকার ছিনতাই

যদিও পুলিশ বলছে, এ ছিনতাইয়ের ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে। তবে তা হচ্ছে না।আজকের ঘটনা নিয়ে ভোলায় প্রকাশ্যে একাধিকবার ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটল।আজ রবিবার (৬ নভেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে শহরের মার্কেন্টাইল ব্যাংকে আসেন চরনোয়াবাদ এলাকার মো. শাহাবুদ্দিনের স্ত্রী জান্নাতুল ফেরদৌস। তিনি ওই ব্যাংকে জিপিএসের জন্য ৫ হাজার টাকা জমা দিবেন। এমন সময় তিনজন ছিনতাইকারী তাকে ব্যাংকের সামনে থেকে ডেকে নেয় কালীনাথ রায়ের বাজারের একটি কলিতে। সেখানে নিয়ে তাঁর হাতে একটি সুজির প্যাকেট ধরিয়ে দিয়ে তাঁর কাছ থেকে ছিনিয়ে নেয় নগদ ৫ হাজার টাকা, গলায় থাকা ১০ আনা স্বর্ণের চেইন, ৪ আনা কানের দুল ও ২ আনা ওজনের আন্টি।

জান্নাতুল ফেরদৌস জানান, তাকে কৌশলে ডেকে নিয়ে তাঁর হাতে একটি সুজির প্যাকেট ধরিয়ে দেয় তাঁরা। এরপর তিনি জ্ঞান হারিয়ে ফেললে ছিনতাইকারীরা তাঁর স্বর্ণালংকার ছিনিয়ে নিয়ে যায়।

এরপর এ প্রতিবেদক ঘটনাটি পুলিশকে অবগত করলে পুলিশ ঘটনাস্থলের আশেপাশে থাকা বেশকিছু সিসিটিভি ক্যামেরা পর্যবেক্ষণ করে ছিনতাইকারীদের চিহ্নিত করেন।

এ ঘটনার ২০ দিন আগে শহরের অবসর সিনেমা হলের সামনের একটি গলিতে নিয়ে একই কায়দায় অন্তঃসত্ত্বা এক নারীর টাকা স্বর্ণালংকার ছিনিয়ে নেয় ওই ছিনতাইকারী চক্রটি।

এদিকে এ ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটার পরেও পুলিশ এ ঘটনায় জড়িত কাউকে গ্রেফতার করতে না পারায় চরম ক্ষোভ প্রকাশ করেন ভুক্তভোগীরা।

তাঁরা বলেন, ভোলায় দিনেদুপুরে প্রকাশ্যে এমন ঘটনা একাধিকবার ঘটছে এবং ভুক্তভোগীরা এসব ঘটনায় থানায় একাধিক অভিযোগ দায়ের করলেও পুলিশ কাউকেই গ্রেফতার করতে পারছে না। তাঁরা দাবি করছেন, এসব ঘটনায় পুলিশের কোনো ভূমিকা নেই।

যদিও এসব ঘটনার বিষয়ে ভোলা পুলিশ সুপারের সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করেও তাঁর বক্তব্য পাওয়া যায়নি।তবে ভোলা সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহীন ফকির আশ্বস্ত করে জানান, এ চক্রের সঙ্গে যাঁরা জড়িত পুলিশ তাদেরকে আটকের চেষ্টা চালাচ্ছে।

ভোলায় আবারও সুজির প্যাকেট হাতে দিয়ে নারীর টাকা স্বর্ণালংকার ছিনতাই পুলিশের ভূমিকা নিয়ে অসন্তুষ্ট ভুক্তভোগী।ইব্রাহিম আকতার আকাশ: ভোলায় ২০ দিনের মাথায় আবারও ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটেছে। ছিনিয়ে নিয়েছে এক ভরি স্বর্ণালংকার ও নগদ টাকা। তবে এ ঘটনায় থানায় অভিযোগ দায়ের করা হলেও পুলিশ কাউকে গ্রেফতার করতে পারেনি। ফলে পুলিশের ভূমিকা নিয়ে অসন্তুষ্ট ভুক্তভোগীরা।

যদিও পুলিশ বলছে, এ ছিনতাইয়ের ঘটনার সঙ্গে জড়িতদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেয়া হবে। তবে তা হচ্ছে না।আজকের ঘটনা নিয়ে ভোলায় প্রকাশ্যে একাধিকবার ছিনতাইয়ের ঘটনা ঘটল।আজ রবিবার (৬ নভেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টার দিকে শহরের মার্কেন্টাইল ব্যাংকে আসেন চরনোয়াবাদ এলাকার মো. শাহাবুদ্দিনের স্ত্রী জান্নাতুল ফেরদৌস। তিনি ওই ব্যাংকে জিপিএসের জন্য ৫ হাজার টাকা জমা দিবেন। এমন সময় তিনজন ছিনতাইকারী তাকে ব্যাংকের সামনে থেকে ডেকে নেয় কালীনাথ রায়ের বাজারের একটি কলিতে। সেখানে নিয়ে তাঁর হাতে একটি সুজির প্যাকেট ধরিয়ে দিয়ে তাঁর কাছ থেকে ছিনিয়ে নেয় নগদ ৫ হাজার টাকা, গলায় থাকা ১০ আনা স্বর্ণের চেইন, ৪ আনা কানের দুল ও ২ আনা ওজনের আন্টি।

জান্নাতুল ফেরদৌস জানান, তাকে কৌশলে ডেকে নিয়ে তাঁর হাতে একটি সুজির প্যাকেট ধরিয়ে দেয় তাঁরা। এরপর তিনি জ্ঞান হারিয়ে ফেললে ছিনতাইকারীরা তাঁর স্বর্ণালংকার ছিনিয়ে নিয়ে যায়।

এরপর এ প্রতিবেদক ঘটনাটি পুলিশকে অবগত করলে পুলিশ ঘটনাস্থলের আশেপাশে থাকা বেশকিছু সিসিটিভি ক্যামেরা পর্যবেক্ষণ করে ছিনতাইকারীদের চিহ্নিত করেন।

এ ঘটনার ২০ দিন আগে শহরের অবসর সিনেমা হলের সামনের একটি গলিতে নিয়ে একই কায়দায় অন্তঃসত্ত্বা এক নারীর টাকা স্বর্ণালংকার ছিনিয়ে নেয় ওই ছিনতাইকারী চক্রটি।

এদিকে এ ঘটনার পুনরাবৃত্তি ঘটার পরেও পুলিশ এ ঘটনায় জড়িত কাউকে গ্রেফতার করতে না পারায় চরম ক্ষোভ প্রকাশ করেন ভুক্তভোগীরা।

তাঁরা বলেন, ভোলায় দিনেদুপুরে প্রকাশ্যে এমন ঘটনা একাধিকবার ঘটছে এবং ভুক্তভোগীরা এসব ঘটনায় থানায় একাধিক অভিযোগ দায়ের করলেও পুলিশ কাউকেই গ্রেফতার করতে পারছে না। তাঁরা দাবি করছেন, এসব ঘটনায় পুলিশের কোনো ভূমিকা নেই।

যদিও এসব ঘটনার বিষয়ে ভোলা পুলিশ সুপারের সঙ্গে একাধিকবার যোগাযোগ করার চেষ্টা করেও তাঁর বক্তব্য পাওয়া যায়নি।তবে ভোলা সদর মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. শাহীন ফকির আশ্বস্ত করে জানান, এ চক্রের সঙ্গে যাঁরা জড়িত পুলিশ তাদেরকে আটকের চেষ্টা চালাচ্ছে।